একক জয়তী | সম্পর্ক চন্দননগর | Satkahon
একক জয়তী | সম্পর্ক চন্দননগর | Satkahon
নিজস্ব প্রতিনিধি
সম্প্রতি চন্দননগরবাসি উপহার পেলো একটা অসম্ভব সুন্দর সাংগীতিক সন্ধ্যা।
গত ১৫ ই জানুয়ারি সম্পর্ক চন্দননগর আয়োজন করেছিল একক সাংগীতিক সন্ধ্যা, যার নাম ছিল একক জয়তী।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশনের জন্য আমন্ত্রিত ছিলেন বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী জয়তী চক্রবর্তী।
সম্পর্ক চন্দননগর একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন যাদের কর্মকাণ্ড আমরা ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে দেখতে পাই ..
ওনারা ইতিমধ্যেই অনেক গুণী মানুষকে নিয়ে চন্দননগর রবীন্দ্রভবনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন।
সংগঠনের কর্ণধার শ্রী অমিত মিত্র তার ফেসবুক হ্যান্ডেলিং এ জানিয়েছেন, গত বছর থেকে শুরু করে ওনারা চারটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করেছেন এবং চারটি অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রেই দর্শকাসন ছিল কানায় কানায় ভর্তি।
এই অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন মৌমিতা চট্টোপাধ্যায়।
শিল্পীর সাথে ছিলেন অনেক গুণী যন্ত্র সংগীত শিল্পী ..
চন্দননগর বাসীরা বলছেন তারা সেদিন একটি অসাধারণ সন্ধ্যা উপহার পেয়েছেন।
সেদিন দর্শক আসনে আমরা পেয়েছিলাম মাননীয় মেয়র শ্রী রাম চক্রবর্তী মেয়র ইন কাউন্সিল শোভন মুখোপাধ্যায়কে।
সঙ্গীতশিল্পী জয়তী চক্রবর্তীর পরিবেশনায় ছিল রবীন্দ্র সঙ্গীত। এছাড়াও এর পাশাপাশি তিনি লোকগান তার নিজের গান গেয়ে শোনান।
গানের তালিকায় ‘বল গোলাপ মোরে বল’ যেমন ছিল তেমনি ছিল আকাশ আমায় ভরলো আলোয়.. রাত্রি এসে যেথায় মেশে ..ভ্রমর কইয়ো গিয়া ..প্যায়ার কা পহলা খত ..আমি বাংলায় গান গাই. . .ইত্যাদি।
নীল অঞ্জন ঘন পুঞ্জ ছায়া গানেও দর্শকরাও গলা মিলিয়েছেন প্রান ভরে।
শিল্পীর কণ্ঠের জাদুতে বুঁদ হয়ে ছিলেন শ্রোতারা।
সুরের পারফেকশন , উচ্চারণ , পরিবেশনা সবটুকু অনবদ্য..
সেদিন অনুষ্ঠান এর খন্ডচিত্র বহু মানুষের মুঠোফোন বন্দী হয়েছে এবং পরে তা স্যোশাল মিডয়ায় শেয়ার হয়েছে।
বাংলা ভাষা,বাংলা সংস্কৃতির মধ্যে থেকেও আমরা বাংলার মানুষকে বা সংস্কৃতিকে কতটুকু জেনেছি ? অনেক গুণী ব্যক্তিদের জীবন কাহিনী আমাদের অনেকেরই অজানা। সাতকাহন সেই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার নিয়ে আজ আপনাদের দরবারে।শুধু তাই নয় বাংলায় এমন অনেক কাজ হচ্ছে বা এমন অনেক নতুন প্রতিভা রয়েছে যারা প্রচারের অভাবে সামনে আসতে পারছে না। সাতকাহন তাদের জন্য একটা বড় জায়গা রেখেছে এই নিউজ পোর্টালে।বাংলা সংস্কৃতি বিকশিত হোক, পুরাতনকে সমাদর করার পাশাপাশি নতুন কেও বরণ করে নেওয়া হোক সমান ভালবাসায়। এই অঙ্গীকার নিয়েই সাতকাহনের জয়যাত্রা।
Satkahon.in